Skip to content
Home » MT Articles » আপেলের উপকারিতা ও অপকারিতা।

আপেলের উপকারিতা ও অপকারিতা।

আপেরের উপকারিতা ও অপকারিতা

আপেল সকলের কাছেই পরিচিত এবং অধিকাংশ মানুষের প্রিয় ফলের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে আপেল। আপেলের ইংরেজির নাম অ্যাপল (Apple)। স্বাদ এবং রঙের দিক থেকেও এটি অতুলনীয়, যার কারণে ছোটরাও আপেল খেতে বেশ পছন্দ করে। তবে আপেল শুধু একটি ফল-ই নয়, আপেল এর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণের কারণে একে প্রাকৃতিক ঔষধও বলা যেতে পারে।সবুজ বা লাল আপেল দুটোই পুষ্টিগুণে ভরপুর।

আপেল এর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণের সংখ্যা অনেক বেশি। এটিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস পাওয়া যায়। আপেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি পাওয়া যায়। এছাড়াও মিনারেল, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও কপার রয়েছে। যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

আপেলের পুষ্টিগুণ: 

আপেল হল একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর ফল। এটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। একটি মাঝারি আকারের আপেলে রয়েছে:

  • ক্যালোরি: ৯৫
  • কার্বোহাইড্রেট: ২৫ গ্রাম
  • ফাইবার: ৪ গ্রাম
  • চিনি: ১৯ গ্রাম
  • প্রোটিন: ০.০৫ গ্রাম
  • চর্বি: ০.৩ গ্রাম
  • ভিটামিন সি: ১০ মিলিগ্রাম (১৫% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • ভিটামিন কে: ৬ মাইক্রোগ্রাম (৪% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • পটাশিয়াম: ১৯৫ মিলিগ্রাম (৭% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • ফোলেট: ৩ মাইক্রোগ্রাম (৮% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • ম্যাগনেসিয়াম: ৯ মিলিগ্রাম (২% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড: ০.০৩ মিলিগ্রাম (৬% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)
  • কপার: ০.১ মিলিগ্রাম (২% দৈনিক চাহিদা পূরণ করে)

আপেলে উপস্থিত ভিটামিন এবং খনিজগুলি শরীরের জন্য বেশ উপকারী। উদাহরণস্বরূপ, ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয়। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফোলেট গর্ভাবস্থায় শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়। ম্যাগনেসিয়াম পেশী এবং স্নায়ুর স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড শক্তি উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয়। কপার রক্ত ​​উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয়।আপেলতে থাকা ফাইবার হজম স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

আপেলের উপকারিতা: 

ওজন নিয়ন্ত্রণে আপেল:

 স্ন্যাকস বা নাস্তা হিসেবে যদি এমন কিছু খাওয়া যায় আপনার ওজন কমাতে সহায়ক হবে তবে তো সোনায় সোহাগা। আপেল ঠিক সেই কাজটিই করে। এতে আছে পানি আর ভোজ্য আঁশ, যা পেট ভরা রাখে অনেক সময়। যেকোনো বেলার খাবার খাওয়ার আগে কয়েক টুকরা আপেল খেয়ে নিলে পেট ভরবে অল্পতেই। ফলে প্রায় ২০০ ক্যালরি পর্যন্ত কম গ্রহণ করবেন।

 কোলেস্টেরল কমাতে আপেল:

আপেলের মধ্যে থাকা ফাইবার ও অন্ত্রের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে এবং খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে শুরু করে। এর সাথে ভালো কোলেস্টেরলের (এইচডিএল) মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

নিয়মিত আপেল খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা ২৩ শতাংশ পর্যন্ত কম করতে সাহায্য করে। আর খারাপ কোলেস্টেরল কম হতে শুরু করলে হার্টের ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।

ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে আপেল: 

আপনি কি প্রায় সময় কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যায় ভুগছেন? কোন কিছু খেলেই কি পেটের সমস্যা তৈরি হয়? কোন ভাবেই হয়তো এর সমাধান খুঁজে পান না। এই সমস্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হচ্ছে আপেল। যা আপনার শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী বর্জ্য থেকে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখতে সক্ষম।এই কারণে নিয়মিত আপেল খেলে যেমন বারবার পায়খানা হবে না, তেমনি হজমশক্তিও বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।সেই সাথে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো জটিল সমস্যা দূর হবে।

 ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস আপেল: 

আপেল প্রাকৃতিক ফাইবারের অন্যতম একটি উৎস। এতে বহুমাত্রায় ফাইবার থাকায় আমাদের পাচন প্রক্রিয়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত আপেল খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং পাচন প্রক্রিয়া ভালোভাবে কাজ করতে পারে।আমাদের হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য আপেল অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। এটি আমাদের শরীরের হজমের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে  আপেল: 

দৃষ্টিশক্তি ক্ষমতা ঠিক রাখতে, চোখের যত্নে আপেলের উপকারিতা সবারই জানা। আপেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস চোখকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

 ত্বককে সুন্দর রাখে আপেল: 

আপেলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের তারুণ্য ও সতেজ রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এটি ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।খাওয়ার পাশাপাশি রূপচর্চায় আপেলের বহু ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। আপেল পেস্ট এর সাথে দুধ এবং মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ইনস্ট্যান্ট ত্বক ফর্সা করে তোলে।

আরো্ও পড়ুন

লিচুর উপকারিতা ও অপকারিতা

স্নায়ুবিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে আপেল: 

আপেলে থাকা পুষ্টি উপাদান ‘কোয়েরসেটিন’য়ের মাঝে ‘নিউরোপ্রোটেক্টিভ’ প্রভাব পেয়েছেন গবেষকরা। ফলে আপেল নিয়মিত খাওয়ার কারণে মস্তিষ্কের ‘নিউরন’গুলো আরও বেশিসময় কর্মক্ষম থাকবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে আপেল: 

আপেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। আর বর্তমান মহামারীর সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রত্যেকেরই দরকার। এখানেও পর্দার আড়ালে কাজ করে ‘কোয়েরসেটিন’, যা প্রদাহ কমাতেও সহায়ক হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, আপেল খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া চলবে না।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে আপেল: 

হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে আপেল বেশ সহায়ক। আপেলে থাকা ‘ফ্লাভানয়েড’ ‘স্ট্রোক’য়ের ‍ঝুঁকি কমায় প্রায় ২০ শতাংশ। আবার কোলেস্টেরল কমাতেও আপেলের ভূমিকা আছে। 

অন্ত্রের সুস্বাস্থ্যে আপেল:

 অন্ত্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মানুষের চিন্তা থাকে কমই। তবে প্রতিদিন আপনার মন মানসিকতা কেমন থাকবে তা অনেকাংশে নির্ভর করে অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উপরেই।অন্ত্রের অবস্থা ভালো রাখতে কার্যকর একটি ‘প্রোবায়োটিক’ উপাদান হল ‘পেকটিন’ যা মেলে আপেল থেকে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে আপেল: 

ক্যান্সার প্রতিরোধে আপেল এর উপকারিতা অতুলনীয়। আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্লাভোনল নামক উপাদান রয়েছে, যা অগ্নাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চ এর এক গবেষণায় জানানো হয়েছে যে, যারা নিয়মিত আপেল খান তাদের অগ্ন্যাশয়ে ক্যানসারের সম্ভাবনা প্রায় ২৩ শতাংশ হারে কমে যায়।

আরও এক গবেষণায় আপেলের মধ্যে এমন কিছু উপাদান পাওয়া গেছে যা Triterpenoids নামে পরিচিত। এই উপাদানটি কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে এবং স্তন ও লিভার এর মধ্যে ক্যানসারের কোষ বেড়ে উঠতে বাঁধা প্রদান করে। এছাড়াও আপেলের মধ্যে থাকা ফাইবার মলাশয়ের ক্যান্সার রোধ করে।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়:

 নিয়মিত আপেল খাওয়া আপনাকে ডায়াবেটিসের কবল থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন একটা খেতে পারলে আরও ভালো, এতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে প্রায় ২৮ শতাংশ, দাবি বিশেষজ্ঞদের।

হাঁপানির তীব্রতা কমাতে: 

নিয়মিত কী পরিমাণ আপেল খাচ্ছেন সেটার ওপর নির্ভর করে হাঁপানির সমস্যা কমে। ‘অ্যাডভান্সেস ইন নিউট্রিশন’ জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রায় ৬৮ হাজার নারীকে নিয়ে করা গবেষণায় দেখা যায়, যারা দিনে একটি আস্ত আপেল গ্রহণ করেছেন অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে তাদের হাঁপানির তীব্রতা কমেছে সবচাইতে বেশি। যারা দিনে একটি আপেলের ১৫ শতাংশ খেয়েছেন তাদের রোগের তীব্রতা কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ।

দাঁত সাদা করে আপেল: 

আপেল দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করতেও বেশি কার্যকর। আপেল চিবানো সময় তা দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাদ্যকণা এবং দাঁতের ওপরের হলদেটে আস্তর পরিষ্কার করে। আপেলে অম্লীয় গুণই এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।

লাল আপেল ও সবুজ আপেলের মধ্যে পার্থক্য: 

লাল ও সবুজ আপেলের পার্থক্য

প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, প্রাথমিকভাবে লাল আপেল ও সবুজ আপেলের মধ্যে কী কী পার্থক্য রয়েছে? লাল আপেল সবুজ আপেলের চেয়ে তুলনামূলক জনপ্রিয়তা বেশি। এর কারণ হল লাল আপেল স্বাদে কিছুটা মিষ্টি আর মোটামুটি এটি শহর, গ্রাম—সবখানেই পাওয়া যায়। 

অন্যদিকে সবুজ আপেল মিষ্টতা কম, বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে খানিকটা টক স্বাদেরও হয়। লাল আপেলের মতো এটি সহজলভ্য নয়। লাল আপেলের খোসা বেশ পাতলা আর সবুজ আপেলের কিছুটা মোটা। লাল আপেলে যে  রসাল ভাব লক্ষ্য করা যায়, সেটা সবুজ আপেলে কিছুটা অনুপস্থিত। এ তো গেল বাহ্যিক দিক।এবার একটু পুষ্টির দিকে নজর দিই। লাল আপেলে মিষ্টিভাব তুলনামূলক বেশি থাকার কারণ হলো এতে চিনির পরিমাণ বেশি। পুষ্টিগত দিক থেকে লাল ও সবুজের আপেলের পার্থক্য বেশ কয়েক জায়গায়। এক, লাল আপেলে কার্বোহাইড্রেট বেশি, ফাইবার বা আঁশ কম। অন্যদিকে সবুজ আপেলে কার্বোহাইড্রেট কম, ফাইবার বেশি। তাই যাঁরা একটু কম ক্যালরির আপেল খেতে চান, তাঁদের জন্য সবুজ আপেল নিঃসন্দেহে উত্তম পছন্দ। তবে এই পার্থক্যের পরিমাণ কিন্তু খুব বেশি নয়, সামান্য। তাই লাল আপেল খেলে ওজন বেড়ে যাবে, এ রকম কথা ভাবার কোনো কারণ নেই।

দ্বিতীয় যে পার্থক্যটা হলো অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে। পেকটিন, কোয়ারেকটিন ও ফ্ল্যাভোনয়েড এই দারুণ অ্যান্টি–অক্সিডেন্টগুলো সবুজ আপেলে থাকলেও, লাল আপেলে পরিমাণটা বেশি। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের কোষের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট–জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের ফ্রি র‍্যাডিক্যাল কমিয়ে দেহ থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। এতে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোষের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায় বলে ত্বক থাকে তারুণ্যোজ্জ্বল। তাই আপনি যদি একটু বেশি পরিমাণে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট পেতে চান, তাহলে লাল আপেলকেই বেছে নিন।

লাল আপেল আর সবুজ আপেলের মধ্যে পুষ্টিগত দিক থেকে আরও একটি বড় ফারাকের জায়গা হলো ভিটামিন এ। লাল আপেলের তুলনায় সবুজ আপেলে প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ বেশি ভিটামিন এ আছে। ভিটামিন এ আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।

আপেল এর অপকারিতা:

আপেলের অপকারিতা

আপেল একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর ফল যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আপেল খাওয়ার কিছু অপকারিতাও হতে পারে।

  • অতিরিক্ত ফাইবার : আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমের জন্য ভালো। তবে, অতিরিক্ত ফাইবার পেট ফাঁপা, গ্যাস এবং ডায়রিয়া হতে পারে।
  • অ্যালার্জি : কিছু লোকের আপেলে অ্যালার্জি হতে পারে। অ্যালার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, লালভাব, ফোলাভাব এবং শ্বাসকষ্ট।
  • বিষক্রিয়া : আপেল গাছের পাতা, ডাল এবং বীজ বিষাক্ত। যদি এই অংশগুলি খাওয়া হয়, তাহলে এগুলি মারাত্মক বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

এছাড়াও, আপেলতে থাকা চিনি সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। আপেল একটি স্বাস্থ্যকর ফল, তবে এটিতে চিনিও রয়েছে। যদি আপনি ডায়াবেটিস বা ওজন কমাতে চান, তাহলে আপেল খাওয়ার পরিমাণ সীমিত করুন।

error: Content is protected !!